পৃথিবী : যে গ্রহের মধ্যে কোটি কোটি প্রাণ -প্রজাতির সৃষ্টি ও আবাসস্থল বিদিত রয়েছে যেমনঃ মানুষ ,পশু ,পাখি ,নদী নালা ,বাসস্থান ,কর্মসংস্থান ইত্যাদি।পৃথিবী হলো সৌরজগতের ৪ টি কঠিন গ্রহের মধ্যে অন্যতম একটি এবং পৃথিবীর ওপর নামঃ (বিশ্ব বা নীলগ্রহ) যে গ্রহের মধ্যে আমরা সকলেই আজ বসবাস করে থাকি।আজ আমরা জানবো সৌরজগতের মধ্যে আমাদের এই এতো সুন্দর পৃথিবী কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে সে বিষয়ে সঠিক তথ্য।পৃথিবী সৃষ্টির এই প্রধান কারণ ও ঘটনা বিজ্ঞান ও মহাবিশ্বের তথ্যকে কেন্দ্র করে উপস্থাপন করা হয়েছে
কিভাবে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছিল
পৃথিবীর সূত্র : বিগত প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন বছর আগে সৌরজগৎ তাঁর বিন্যাসে একটি বসতি স্থাপন করেছিল আর তখন পৃথিবী গঠিত হয়েছিল ঠিক যখন মাধ্যাকর্ষণ ঘূর্ণায়মান গ্যাস এবং ধূলিকণাকে সূর্য থেকে তৃতীয় গ্রহে পরিণত করেছিল।
উত্তরঃ মহাবিশ্বে পরিচিত গ্রহের সংখ্যা ৮ টি যথাঃ বুধ, শুক্র, পৃথিবী, মঙ্গল, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস, নেপচুন। মহাবিশ্বে Dwarf galaxy - বামন গ্রহের সংখ্যা ৫টি যথাঃ সেরেস, প্লুটো, হাউমিয়া, মেকমেক, এরিস এবং মহাবিশ্বে পরিচিত তাঁরার সংখ্যা ১ সল।
কিভাবে পৃথিবী সৃষ্টি হয়েছিল : পৃথিবী সৃষ্টি হওয়ার প্রধান কারণ হলো দুটি গ্যালাক্সির মধ্যে কঠিন সংঘর্ষ। আজ থেকে প্রায় ৫০০ বছর আগে মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সি (Milky Way Galaxy - আকাশগঙ্গা ছায়াপথ) এবং (দ্বার্ফ গ্যালাক্সি -Dwarf galaxy - বামন ছায়াপথ) নামক এই ২টি Galaxy একে ওপরের মুখোমুখি হয় এবং দুইটি (গ্যালাক্সির) মধ্যে ধাক্কা লেগে যায় আর এই সংঘর্ষে লক্ষ লক্ষ - কোটি কোটি Planetsimal (প্ল্যানেটসিমাল) সৃষ্টি হয়।
উত্তরঃ প্ল্যানেটসিমাল হলো একধরণের কঠিন বস্তু যা প্রোটোপ্ল্যানেটারি ডিস্ক এবং ধ্বংসাবশেষ ডিস্কে বিদ্যমান বলে মনে করা হয়।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ Planetsimal (প্ল্যানেটসিমালকে) পাথুরে গ্রহ বা ধূলিকণা বলে মনে করা হয়।
এরপর লক্ষ লক্ষ - কোটি কোটি Planetsimal (প্ল্যানেটসিমাল) একে ওপরের সাথে ধাঁক্কা খেয়ে পৃথিবীর মতো আরো অসংখ্য গ্রহের সৃষ্টি করে থাকে এবং planet গুলোকে পাথুরে গ্রহ বলা যেতে পারে। আর সেই গ্রহ গুলোর মধ্যে ১টি হলো আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী।