ফোলেট ভিটামিন বি এর একটি উৎস আপনি হয়তো জানেন ফোলেট এর আরো কিছু নাম রয়েছে যেমনঃ টেরইল এল-গ্লুটামেট,ফোলাসিন,টেরইল-এল-গ্লুটামিক অ্যাসিড,এবং ভিটামিন বি৯ নামেও ফোলেট পরিচিত।আপনি হয়তো ভাবতেছেন এই (ফোলেট) আবার কোথা থেকে আসলো আরো সহজ ভাবে বুঝুন - বিভিন্ন অংশে উৎপন্ন হওয়া ফলিক অ্যাসিড প্রথমে শরীর দ্বারা ফোলেটে রূপান্তরিত হয়ে থাকে তারপর (ফোলেট) অভাবপূরক হিসাবে খাদ্যের দুর্গে ব্যবহৃত হয়ে থাকে এবং যার ফলে ফলিক অ্যাসিড অনেক গতি ও স্থিতিশীল হয়ে ওঠে।আপনি নিচে ফলিক অ্যাসিড কি তা সংক্ষেপে পড়ুন
ফলিক অ্যাসিড কি
ফলিক অ্যাসিড হলো : পানিতে দ্রবণীয় এক ধরণের ভিটামিন এটি ফোলেটের সমন্বয়ীএকটি সংস্করণ। শরীর কখনো ফোলেট তৈরী করতে পারেনা ফোলেট খাদ্য থেকে তৈরী হয় - লক্ষ করুন কিছু খাবারে প্রাকৃতিক ভাবেই ফোলেট পাওয়া গিয়ে থাকে এবং কিছু খাদ্যর মধ্যে পাওয়া যায়না আর কিছু খাবারে ফলিক অ্যাসিড যুক্ত করা হয়ে থাকে।
ফোলেট এবং ফলিক অ্যাসিডের পার্থক্য কি ?
ফলিক অ্যাসিডের ফোলেটের থেকে আলাদা কিছু গঠন রয়েছে এবং শরীরে কিছুটা ভিন্ন প্রভাব রয়েছে। ফোলেট হল একটি জেনেরিক নাম যা ফোলিক অ্যাসিড এবং ৫- এমটিএইচএফ সহ ভিটামিন বি৯ এর সমস্ত রূপকে অন্তর্ভুক্ত করে। ফলিক অ্যাসিড এই ভিটামিনের একটি নির্দিষ্ট সমন্বয়ী ফর্ম মাত্র।
মনোযোগ দিন ফোলেট এবং ফলিক ২ টি পরস্পর বেতিক্রমধর্মী পরিবর্তনযোগ্য ভাবে এদের ব্যবহার হয়ে থাকে।ফোলেট এবং ফলিক এদের নাম দুটো আলাদা হলেও প্রধান কথা হলো এরা কেবল মাত্র একই ভিটামিনের উৎস এবং বিভিন্ন ধরণের রূপ নিয়ে থাকে (ভিটামিন বি৯) থেকে।প্রধান কথা হলো (ভিটামিন বি৯) হলো এদের মূল অঙ্গ। তাহলে বুঝলেন ফোলেট এবং ফলিক অ্যাসিডের মধ্যেপার্থক্য কি দাঁড়ালো
আরো পড়ুন >> ফলিক অ্যাসিড এবং ভিটামিন যুক্ত ফল গুলো
সাবধানতাঃ গর্ভাবস্থায় ফলিক অ্যাসিড নেওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করুন। ডাক্তারের কাছে জেনে নিন আপনিগর্ভাবস্থায় প্রতিদিন কি পরিমান ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করতে পারবেন এবং কতটা পরিমান ফলিক অ্যাসিড গ্রহণের ফলে এর পার্শপ্রতিক্রিয়া কি হতে পারে।